বাঁধাকপিতে কোন ভিটামিন থাকে। জানতে চাইলে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন

আসসালামু আলাইকুম। আজকে সবার পরিচিত বাঁধাকপি নিয়ে আলোচনা করা হবে। এই বাঁধাকপির সাথে সবাই পরিচিত। বাঁধাকপি চিনে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। সবার পরিচিত হলেও এই বাঁধাকপির গুনাগুন সম্পর্কে অনেকের ধারণা নেই। এই আর্টিকেলে বাঁধাকপিতে কোন ভিটামিন থাকে এবং কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।
বাঁধাকপিতে কোন ভিটামিন থাকে
তাই যাদের বাঁধাকপির গুনাগুন বা পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানা নেই তাদের জন্য এই আর্টিকেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। সুতরাং বাঁধাকপিতে কোন ভিটামিন থাকে, আর কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে এ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি গুরুত্বসহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে। তাহলে চলুন জেনে নিন বাঁধাকপির সকল অজানা তথ্যগুলো।

পেজ সূচিপত্রঃ বাধাকপিতে কোন ভিটামিন থাকে

ভূমিকা

এই আর্টিকেলে বাঁধাকপি নিয়ে আলোচনা করা হবে। তাই অনেকে এই বাঁধাকপির নাম শুনে এই আর্টিকেলকে অবহেলা করতে পারেন। শীতের সবজি গুলোর মধ্যে বাঁধাকপি একটি। আসলে শীতকালে এই বাঁধাকপি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এবং দামে সস্তা হওয়ায় অনেকে ক্রয়ের মধ্যে থাকে। আর শীতকালে এর ব্যবহার বা চাহিদা বৃদ্ধি পেয়ে যায়। বিভিন্ন পুষ্টিগুনে ভরপুর এই বাঁধাকপি। এই বাঁধাকপি আবার পাতাকপি নামে অনেকে চিনে। আমাদের দেশে সাধারণত সবুজ বর্ণের বাঁধাকপি উৎপন্ন হতে দেখা যায়। এটি শুধু খাবার হিসেবে নয় এটি বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রেও প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। বাঁধাকপিতে বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে। যেমন: পটাশিয়াম, ভিটামিন এ, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন কে ইত্যাদি। 

এছাড়া আরও বিভিন্ন উপাদান রয়েছে। যেমন: ফাইবার, ভিটামিন বি ৬, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি। আবার বাঁধাকপিতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। বাঁধাকপি ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এছাড়াও বাঁধাকপি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সুতরাং বাঁধাকপি সম্পর্কে আরো অজানা তথ্য জানতে হলে এই আর্টিকেলটি গুরুত্ব সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় আসা যাক।

বাঁধাকপির উপকারিতা

এবার আমরা জানবো বাঁধাকপি খাওয়ার উপকারিতা কি কি রয়েছে সে সম্পর্কে। বাঁধাকপি খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। কিন্তু এর উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেকের অজানা রয়েছে। বাঁধাকপি শুধু সবজি হিসেবে নয় এটি বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রেও খুবই কার্যকরী। তাই এবার জেনে নেওয়া যাক বাঁধাকপির উপকারিতা গুলো সম্পর্কে। নিম্নে উপকারিতা গুলো উল্লেখ করা হলোঃ
  • বাঁধাকপিতে ফাইবার রয়েছে যা হজম ক্রিয়ায় সাহায্য করে থাকে।
  • যারা ডায়াবেটিসের রোগী তাদের জন্য বাঁধাকপি খুবই উপকারী একটি সবজি। কারণ এটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • যদি প্রতিনিয়ত বাঁধাকপি খাওয়া হয় তাহলে ত্বকের বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে এই বাঁধাকপি।
  • বাঁধাকপিতে সিলিকন এবং সালফার রয়েছে যা ত্বক সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
  • যদি বাঁধাকপির পাতা এবং পানি একসঙ্গে হালকা গরম করা হয় এবং সেই পানি মাথায় দিলে মাথাব্যথা দূর হয়।
  • বাঁধাকপি আলসার দূর করতে সাহায্য করে থাকে। পাকস্থলীর আলসার প্রতিরোধে খুবই কার্যকরী।
  • বাঁধাকপি উচ্চ আঁশযুক্ত একটি সবজি যা কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে খুবই কার্যকরী।
  • বাঁধাকপিতে টারটারিক এসিড রয়েছে যা জমে থাকা চর্বি দূর করার ক্ষেত্রে সহায়তা করে থাকে। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  • বাঁধাকপিতে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
  • বাঁধাকপিতে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যা ক্যান্সারের কোষ বিস্তার রোধে কাজ করে থাকে।
  • শরীর থেকে বিষাক্ত ইউরিক অ্যাসিড বের করার ক্ষেত্রে কাজ করে থাকে এই বাঁধাকপি।
সুতরাং দেখা যাচ্ছে বাঁধাকপি খাওয়ার উপকারিতা অনেক রয়েছে। এই সকল উপকারিতা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকার। তাহলে বন্ধুরা জানতে পারলেন বাঁধাকপি খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি কি। তবে যে কোন জিনিস খাওয়া কিংবা ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

বাঁধাকপির অপকারিতা

বাঁধাকপির অপকারিতাও রয়েছে অনেক। তবে উপকারিতার চেয়ে অপকারিতা অনেক কম। এসব অপকারিতা বিবেচনা করে বাধাকপি খাওয়া উচিত। তাহলে জেনে নেওয়া যাক বাঁধাকপির অপকারিতা কি কি রয়েছে সে সম্পর্কে। যদি হজম ক্রিয়ায় সমস্যা দেখা দেয় তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও পেট ফাঁপা সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। তবে পরিমাণ মতো খেলে এই সমস্যাগুলো নাও হতে পারে।
আবার অতিরিক্ত খেলে এই সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে। এই ছোট ছোট সমস্যাগুলো থেকে গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। উপরোক্ত সমস্যাগুলো ছাড়া আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় এই বাঁধাকপি খাওয়ার ফলে। তবে এই সমস্যাগুলো অতিরিক্ত বাঁধাকপি খেলে হয়ে থাকে। তবে যে কোন সমস্যা সৃষ্টি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।

সবুজ বাঁধাকপির উপকারিতা

আমাদের দেশে দু ধরনের বাঁধাকপি দেখতে পাওয়া যায়। একটি হচ্ছে সবুজ প্রকৃতির, আরেকটি হচ্ছে হালকা বেগুনি প্রকৃতির। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সবুজ বাঁধাকপির ব্যবহার বেশি হয়। তবে সবুজ বাঁধাকপির উপকারিতা অনেক বেশি। তাহলে কথা না বাড়িয়ে নিম্নে সবুজ বাঁধাকপির উপকারিতা উল্লেখ করা হলোঃ
  • বাঁধাকপিতে ক্যালোরির পরিমান কম থাকায় এটি ওজন কমানোর ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী।
  • বাঁধাকপিতে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন বিদ্যমান থাকায় এটি শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
  • সবুজ বাঁধাকপিতে ফাইবার রয়েছে যা হজম ক্রিয়ায় সহায়তা করে থাকে।
  • এই বাঁধাকপিতে ভিটামিন সি থাকাই এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • বাঁধাকপিতে ক্যালসিয়াম ফসফরাস ইত্যাদি উপাদান গুলো উপস্থিত রয়েছে। যা দেহের হার মজবুত বা ভালো রাখার ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী।
  • বাঁধাকপি আলসার প্রতিরোধে কাজ করে থাকে।
  • বাঁধাকপিতে ভিটামিন সি রয়েছে। যা ত্বককে ভালো রাখতে বা ত্বকের যেকোনো সমস্যা সমাধানে খুবই উপকারী।
  • কিডনির সমস্যাগুলো প্রতিরোধে বাঁধাকপি খুবই সাহায্য করে থাকে।
  • বার্ধক্য জনিত বয়সে যে হাড়ে সমস্যা দেখা দেয় তা সমাধান করার ক্ষেত্রে বাঁধাকপি সাহায্য করে।
সুতরাং উপরোক্ত উপকারিতা গুলো সম্পর্কে আমাদের পূর্ণ ধারণা হয়েছে। এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের উপকার পাওয়া যায় এই সবুজ বাঁধাকপি খেলে। তাই আশা করি, বন্ধুরা এই বিষয়ে ধারণা পেয়ে গেছেন।

বাঁধাকপির জুসের উপকারিতা

আমরা অনেকেই জানিনা বাঁধাকপির জুসে উপকারিতা রয়েছে কিনা। আপনি কি বলতে পারবেন বাঁধাকপি জুসের উপকারিতা কি। অবশ্যই আপনার জানা নেই। তাহলে বাঁধাকপির জুসের উপকারিতা জানতে এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এই বাঁধাকপির জুস খেলে বিভিন্ন ধরনের উপকার পাওয়া যায় সেগুলো হচ্ছে নিম্নরূপঃ
  • প্রথমত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী এই বাঁধাকপি।
  • ত্বককে সতেজ রাখার ক্ষেত্রে সাহায্য করে বাঁধাকপি।
  • কানের যে কোন সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করে।
  • দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও বেশ কার্যকরী।
  • বাঁধাকপিতে যেহেতু ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে রয়েছে সেহেতু এটি ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমায়।
  • এছাড়াও ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সাহায্য করে।
  • বাঁধাকপির জুস এবং গাজরের রস একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে দেহে যে ক্যালসিয়ামের অভাব রয়েছে তা পূর্ণ হয়।
  • যকৃত পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
  • যদি সকালে কারো মাথাব্যথা হয় তাহলে এটি সারাতে বেশ কার্যকরী এই জুস।
  • যদি নিয়মিত বাঁধাকপির জুস খাওয়া হয় তাহলে প্রস্রাব ভালোভাবে হয়।
  • এটি দেহের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ সরবরাহ করে থাকে।
  • পাকস্থলীর আলসার প্রতিরোধে খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
  • দেহে যদি মিনারেলের চাহিদা থাকে, সেটি পূরণে সাহায্য করে এই বাঁধাকপি জুস।
সুতরাং আমরা জানতে পারলাম বাঁধাকপির জুস খেলে কি কি উপকার হয়। এছাড়া আর বিভিন্ন ধরনের উপকার পাওয়া যায় এই জুস খেলে। তবে জুস খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

টবে বাঁধাকপি চাষ পদ্ধতি

প্রিয় পাঠক এ পর্যায়ে আমরা জানব টবে কিভাবে বাঁধাকপি চাষ করতে হয়। টবে বাঁধাকপি চাষ করে উৎপাদন করা যায়। অনেকের এই পদ্ধতি সম্পর্কে জানা নেই। কিন্তু এই পদ্ধতিতে অতি সহজে বাঁধাকপি চাষাবাদ করা যায়। চাষাবাদের জন্য প্রথমে চারা উৎপাদন করে নিতে হবে। যখন চারা উৎপাদন হয়ে যাবে তখন বীজতলা তৈরি করতে হবে। অবশ্য যখন জমিতে লাগানো হয় তখন এই বীজতলা তৈরি করতে হয়।

কিন্তু টবে চাষাবাদ করার জন্য মাটি ভালোভাবে তৈরি করতে হবে। টবের মাটি তৈরি করার জন্য সামান্য পরিমাণ বালি, মাটি এবং জৈব সার একসাথে মিশিয়ে নিতে হবে। এবং মিশানোর পর মাটিটা খুব ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। সেই মাটি টবে ব্যবহার করতে পারেন। তারপর এই মাটিতে চারা লাগানো যেতে পারে। তবে মাটির গুনাগুন ভালো হতে হবে।

মাটির গুনাগুন যদি ভালো না হয় তবে সে ক্ষেত্রে চারা উৎপাদন করা কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে। আর মাটির গুনাগুন ভালো হলে চারা খুব ভালোভাবে উৎপাদন করা সম্ভব। আর চারা যদি ভাল হয় তাহলে গাছ ভালোভাবে উৎপাদন করা সম্ভব। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হচ্ছে কৃষি বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহণ করা এবং সে অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা

গ্রীষ্মকালীন বাঁধাকপি চাষ

এখন অনেকেই গ্রীষ্মকালে বাঁধাকপি চাষাবাদ করছে। তাই অল্প খরচে এবং স্বল্প সময়ে অধিক ফলন হওয়ায় এই পদ্ধতি খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এবং কৃষকেরা গ্রীষ্মকালীন বাঁধাকপি চাষে বেশি আগ্রহ হচ্ছে। এই পদ্ধতিতে বাঁধাকপি চাষাবাদ করে দেশীয় বাজারের চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানি করতে পারছে। এই পদ্ধতিতে বাঁধাকপি চাষ করে অনেকে লাভবান হচ্ছে।

বাঁধাকপির জাতের নাম

বাঁধাকপির বিভিন্ন জাত রয়েছে। এই জাতগুলো সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। তবে দিন দিন এখন কৃষি আধুনিক হচ্ছে। উন্নত জাতের সৃষ্টি হচ্ছে। এই জাতগুলোর মধ্যে রয়েছে বারি বাঁধাকপি দুই অগ্রদূত,ইপসা বাঁধাকপি এক, বাড়ি চিনা কপি, নাপা বাঁধাকপি ইত্যাদি। আবার কিছু কিছু আগাম জাত রয়েছে এবং মধ্যম সময়েরও কিছু বাঁধাকপি রয়েছে। মধ্যম সময়ের জাতগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রভাতী, এটলাস ৭০ ইত্যাদি। উপরোক্ত জাতগুলো সম্পর্কে আমাদের তেমন কোন ধারণা নেই।

বাঁধাকপিতে কোন ভিটামিন থাকে

বাঁধাকপিতে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন রয়েছে যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে। এতে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে উপস্থিত রয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে। যেমনঃ পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি। ভিটামিন সি এর একটি ভালো উৎস হতে পারে বাঁধাকপি। এছাড়াও এতে রয়েছে ভিটামিন বি৬, ফাইবার ইত্যাদি। বন্ধুরা তাহলে জানতে পেরেছেন বাঁধাকপিতে কি কি ভিটামিন থাকে সেই সম্পর্কে।

লেখকের মন্তব্য বা শেষ কথা

পরিশেষে, অবশ্যই আপনি জানতে পেরেছেন বাঁধাকপিতে কোন ভিটামিন থাকে এবং বাঁধাকপি শরীরের জন্য কতটা উপকারী সে সম্পর্কে। আরো জানতে পেরেছেন বাঁধাকপির উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে। আর আশা করি অবশ্যই আপনি এই আর্টিকেল পড়ে উপকৃত হয়েছেন।

তাই অন্যরা যাতে উপকৃত হতে পারে তাই এই আর্টিকেলটি বেশি বেশি শেয়ার করে দিন। আর নতুন নতুন তথ্য পেতে এই ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। ধন্যবাদ
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url